উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বাংলাদেশের আওয়ামী লীগ ও তার নেতাদের বিচার কার্য সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত দেশের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা, জুলাই আন্দোলনের নেতা কর্মীদের নিরাপত্তা এবং আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বাদী ও সাক্ষীর সুরক্ষার জন্য, সন্ত্রাসবিরোধী আইনের অধীনে, সাইবার স্পেস সহ আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে।
যার অর্থ “আওয়ামী লীগ ও তার নেতাদের বিচার কার্য সম্পন্ন না হওয়া” পর্যন্ত আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ। কিন্তু তার এই নিষিদ্ধ অবস্থা অটোমেটিক অকার্যকর হয়ে যাবে যখন ‘আওয়ামী লীগ ও তার নেতাদের বিচার কার্য সম্পন্ন হবে’। মানে ভবিষ্যতে আওয়ামী লীগ আবার ফিরে আসবে এবং আওয়ামী লীগ সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ করা হয়নি, সুধু সাময়িক সময়ের জন্য করা হয়েছে।
আসলে বাস্তবে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করা হয়নি, বরং তাদের কার্যক্রম বন্ধ করা হয়েছে। এটা তো ৫ই আগস্ট থেকেই তাদের কার্যক্রম বন্ধ।